------------- --------------- --------------- --------------- -----------
একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে "কোটা সংস্কার আন্দোলন" এর সাথে একাত্মতা প্রকাশ করছি। যখন নাতি-নাতনিদের জন্যও কোটা অ্যাড করেছিলো, তখনই আমার কাছে খারাপ লেগেছিলো বিষয়টা। আর বর্তমানে এটা ৩০% রাখার কোন যুক্তিকতা দেখি না। আমার মতে এটা বাদ দিয়ে ১০% রাখা যেতে পারে এবং নাতি-নাতনি এর অপশনটা বাদ দেয়া উচিৎ বলে মনে করি। তাছাড়া অন্যান্য কোটাও সংস্কার করা উচিৎ বলে মনে করি।
তবে যারা বলছেন কোটা একেবারেই তুলে দেয়া উচিৎ, তাদের সাথে আমার দ্বিমত আছে এবং তাদের জ্ঞানের অভাব আছে বলেও আমার মনে হয়। বিস্তারিত ব্যাখ্যা করতে যাচ্ছি না।
আর সরকারী চাকরিতে ঢুকার বয়স ৩৫ করার দাবিতে যারা আন্দোলন করছেন, তাদের সাথে কোন মতেই একমত হতে পারছি না। বরং আরো ২-১ বৎসর কমিয়ে দেয়া উচিৎ বলে আমার মনে হয়। কেননা একটা মানুষের জীবনে কিছু করার সবচেয়ে উত্তম বয়স হচ্ছে ২২ থেকে ৩০। আর এর মধ্যেই আমাদের দেশের অধিকাংশ তরুণ তরুণীরা সরকারী চাকরির পেছেনে ছুটে জীবনের এই গোল্ডেন সময়টাকে নষ্ট করেন।
সবশেষ কথা হচ্ছে, এই কোটা সংস্কার হলেই সবাই সরকারী চাকরী পেয়ে যাবেন বা ৩৫ হলেই ঢুকতে পারবেন, এই আশা থেকেও বের হয়ে আসুন। দেশের প্রচুর প্রাইভেট সেক্টর আছে, যেখানে প্রতিষ্ঠানগুলো যোগ্য লোকের অভাবে ভুগছে। নিজেদেরকে আগে যোগ্য করে গড়ে তুলুন। দেশে গ্র্যাজুয়েট বেকার ২৬ লাখেরও বেশি। সবারই আর সরকারী চাকরী হবে না। সবার জন্য শুভ কামনা রইল।
একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে "কোটা সংস্কার আন্দোলন" এর সাথে একাত্মতা প্রকাশ করছি। যখন নাতি-নাতনিদের জন্যও কোটা অ্যাড করেছিলো, তখনই আমার কাছে খারাপ লেগেছিলো বিষয়টা। আর বর্তমানে এটা ৩০% রাখার কোন যুক্তিকতা দেখি না। আমার মতে এটা বাদ দিয়ে ১০% রাখা যেতে পারে এবং নাতি-নাতনি এর অপশনটা বাদ দেয়া উচিৎ বলে মনে করি। তাছাড়া অন্যান্য কোটাও সংস্কার করা উচিৎ বলে মনে করি।
তবে যারা বলছেন কোটা একেবারেই তুলে দেয়া উচিৎ, তাদের সাথে আমার দ্বিমত আছে এবং তাদের জ্ঞানের অভাব আছে বলেও আমার মনে হয়। বিস্তারিত ব্যাখ্যা করতে যাচ্ছি না।
আর সরকারী চাকরিতে ঢুকার বয়স ৩৫ করার দাবিতে যারা আন্দোলন করছেন, তাদের সাথে কোন মতেই একমত হতে পারছি না। বরং আরো ২-১ বৎসর কমিয়ে দেয়া উচিৎ বলে আমার মনে হয়। কেননা একটা মানুষের জীবনে কিছু করার সবচেয়ে উত্তম বয়স হচ্ছে ২২ থেকে ৩০। আর এর মধ্যেই আমাদের দেশের অধিকাংশ তরুণ তরুণীরা সরকারী চাকরির পেছেনে ছুটে জীবনের এই গোল্ডেন সময়টাকে নষ্ট করেন।
সবশেষ কথা হচ্ছে, এই কোটা সংস্কার হলেই সবাই সরকারী চাকরী পেয়ে যাবেন বা ৩৫ হলেই ঢুকতে পারবেন, এই আশা থেকেও বের হয়ে আসুন। দেশের প্রচুর প্রাইভেট সেক্টর আছে, যেখানে প্রতিষ্ঠানগুলো যোগ্য লোকের অভাবে ভুগছে। নিজেদেরকে আগে যোগ্য করে গড়ে তুলুন। দেশে গ্র্যাজুয়েট বেকার ২৬ লাখেরও বেশি। সবারই আর সরকারী চাকরী হবে না। সবার জন্য শুভ কামনা রইল।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন