1: আব্দুল হামিদ একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ। বর্তমানে তিনি
বাংলাদেশের ২১ তম রাষ্ট্রপতি।
[২] তিনি নবম জাতীয় সংসদের স্পিকার হিসাবে ২৫
জানুয়ারি, ২০০৯ সাল থেকে ২৪ এপ্রিল, ২০১৩ সাল
পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেছেন।
[৩] প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের অসুস্থতাজনিত
কারণে তাঁর মৃত্যুর ৬ দিন
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি
দায়িত্ব কর্তব্য
অধিকৃত অফিস
২০ মার্চ, ২০১৩
২৪ মার্চ, ২০১৩ পর্যন্ত ভারপ্রাপ্ত
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
পূর্বসূরী জিল্লুর রহমান
জাতীয় সংসদের স্পিকার
অফিসে
২৫ জানুয়ারি, ২০০৯ – ২৪ এপ্রিল, ২০১৩
পূর্বসূরী ব্যারিস্টার জমিরুদ্দিন সরকার
উত্তরসূরী শিরীন শারমিন চৌধুরী
জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার
অফিসে
১৪ জুলাই, ১৯৯৬ – ১০ জুলাই, ২০০১
পূর্বসূরী এল. কে. সিদ্দিকী
উত্তরসূরী মোঃ আখতার হামিদ সিদ্দিকী
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম ১ জানুয়ারি ১৯৪৪ (বয়স ৭৩)
কামালপুর, মিটামইন, কিশোরগঞ্জ, ব্রিটিশ ভারত
(বর্তমান বাংলাদেশ)
জাতীয়তা বাংলাদেশী Flag of Bangladesh.svg
রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ
অন্যান্য রাজনৈতিক দল মহাজোট (২০০৮-বর্তমান)
দাম্পত্য সঙ্গী রশীদা হামিদ[১]
সন্তান রেজোয়ান আহমেদ তৌফিক-সহ ৩ ছেলে
ও ১ মেয়ে
প্রাক্তন ছাত্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
পেশা রাজনীতিবিদ
যে জন্য পরিচিত রাজনীতিবিদ, স্পিকার, রাষ্ট্রপতি
ধর্ম ইসলাম
পুরস্কার স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার (২০১৩)
১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে
উল্লেখযোগ্য অবদান রাখায় তাঁকে ২০১৩ সালে
স্বাধীনতা দিবস পদকে ভূষিত করা হয়।
[১]
প্রারম্ভিক জীবন সম্পাদনা
১৯৪৪ সালের ১ জানুয়ারি তারিখে কিশোরগঞ্জের
মিটামইন উপজেলার কামালপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ
করেন। তিনি নিকলী জিঃ মিঃ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে
মেট্রিকুলেশন পাশ করেন।
কিশোরগঞ্জ সরকারি
গুরুদয়াল কলেজ থেকে এইচএসসি ও বিএ পাশ
করেন। সরকারী গুরুদয়াল কলেজের ভিপি
হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। পেশায় তিনি একজন
এডভোকেট।
কিশোরগঞ্জ জজ কোর্টে
ওকালতি করেছেন। কিশোরগঞ্জ বার
অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ছিলেন বেশ
কয়েকবার।
দাম্পত্য জীবনে তিনি স্ত্রী মোছাঃ রশীদা
হামিদের সাথে সংসারধর্ম পালন করছেন।
রশীদা
হামিদ কিশোরগঞ্জ জেলা মহিলা আওয়ামী
লীগের নেত্রী এবং তিন ছেলে ও এক কন্যা
সন্তানের জনক।
রাজনীতি সম্পাদনা
ছাত্রজীবন থেকেই তিনি রাজনীতির সাথে জড়িত
আছেন।
তিনি জীবনের বেশিরভাগ সময়
কাটিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের
রাজনীতিবিদ হিসাবে।
কিশোরগঞ্জ-৪ আসন
থেকে নির্বাচিত এমপি এবং ১০টি সংসদ নির্বাচনের
মধ্যে ৭ বার একই আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হন।
১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে
জাতীয় সংসদে তিনি ডেপুটি স্পিকারের ভূমিকায়
অবতীর্ণ হয়েছিলেন।
২০০১ সালের জাতীয়
সংসদে তিনি বিরোধী দলীয় উপনেতা ছিলেন।
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের বর্তমান সংসদ সদস্য
হিসেবে সংসদের স্পিকাররূপে নিযুক্ত হন ২৫
জানুয়ারি, ২০০৯ তারিখে।
২০তম রাষ্ট্রপতি সম্পাদনা
কোনরূপ প্রতিদ্বন্দ্ব্বিতা ছাড়াই আব্দুল হামিদ
বাংলাদেশের ২০তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত হন।
২৯ এপ্রিল, ২০১৩ তারিখে অণুষ্ঠিতব্য রাষ্ট্রপতি
নির্বাচনে ক্ষমতাসীন বাংলাদেশ আওয়ামী
লীগের প্রার্থীরূপে মনোনয়নপত্র দাখিল
করেন ২১ এপ্রিল তারিখে।
অতঃপর এ নির্বাচনে
অন্য কোন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল না করায়
ও প্রয়োজনীয় যাচাই-বাছাইপূর্বক বাংলাদেশ নির্বাচন
কমিশনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী
রাকিবউদ্দীন আহমদ ২০ এপ্রিল তারিখে তাঁকে
দেশের রাষ্ট্রপতিরূপে ঘোষণা দেন।
[৪]
এরফলে তিনি জাতীয় সংসদের ইতিহাসে দ্বিতীয়
স্পিকার হিসেবে দেশের তৃতীয় অবস্থান
থেকে প্রথম অবস্থানে উন্নীত হলেন ও তাঁর
স্পিকার পদটি শূন্য হয়ে যায়। তাঁর পূর্বে সাবেক
রাষ্ট্রপতি আবদুর রহমান বিশ্বাস ১৯৯১ সালের ৫ম
জাতীয় সংসদের স্পিকার থাকাকালীন রাষ্ট্রপতি
হয়েছিলেন।
[৫] নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি ২৪ এপ্রিল,
২০১৩ তারিখে ভারপ্রাপ্ত স্পিকার শওকত আলী’র কাছ
থেকে শপথ গ্রহণের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি
কার্যালয়ের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন।
আরো জানে ভিজিস করোন
নিচে ক্লিক করে
https://pkasadul.blogspot.com/2018/04/blog-post_24.html
আরো জানতে........
বাংলাদেশের ২১ তম রাষ্ট্রপতি।
আব্দুল হামিদ (জন্ম: ১ জানুয়ারি, ১৯৪৪)
[২] তিনি নবম জাতীয় সংসদের স্পিকার হিসাবে ২৫
জানুয়ারি, ২০০৯ সাল থেকে ২৪ এপ্রিল, ২০১৩ সাল
পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেছেন।
[৩] প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের অসুস্থতাজনিত
কারণে তাঁর মৃত্যুর ৬ দিন
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি
দায়িত্ব কর্তব্য
অধিকৃত অফিস
২০ মার্চ, ২০১৩
২৪ মার্চ, ২০১৩ পর্যন্ত ভারপ্রাপ্ত
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
পূর্বসূরী জিল্লুর রহমান
জাতীয় সংসদের স্পিকার
অফিসে
২৫ জানুয়ারি, ২০০৯ – ২৪ এপ্রিল, ২০১৩
পূর্বসূরী ব্যারিস্টার জমিরুদ্দিন সরকার
উত্তরসূরী শিরীন শারমিন চৌধুরী
জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার
অফিসে
১৪ জুলাই, ১৯৯৬ – ১০ জুলাই, ২০০১
পূর্বসূরী এল. কে. সিদ্দিকী
উত্তরসূরী মোঃ আখতার হামিদ সিদ্দিকী
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম ১ জানুয়ারি ১৯৪৪ (বয়স ৭৩)
কামালপুর, মিটামইন, কিশোরগঞ্জ, ব্রিটিশ ভারত
(বর্তমান বাংলাদেশ)
জাতীয়তা বাংলাদেশী Flag of Bangladesh.svg
রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ
অন্যান্য রাজনৈতিক দল মহাজোট (২০০৮-বর্তমান)
দাম্পত্য সঙ্গী রশীদা হামিদ[১]
সন্তান রেজোয়ান আহমেদ তৌফিক-সহ ৩ ছেলে
ও ১ মেয়ে
প্রাক্তন ছাত্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
পেশা রাজনীতিবিদ
যে জন্য পরিচিত রাজনীতিবিদ, স্পিকার, রাষ্ট্রপতি
ধর্ম ইসলাম
পুরস্কার স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার (২০১৩)
১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে
উল্লেখযোগ্য অবদান রাখায় তাঁকে ২০১৩ সালে
স্বাধীনতা দিবস পদকে ভূষিত করা হয়।
[১]
প্রারম্ভিক জীবন সম্পাদনা
১৯৪৪ সালের ১ জানুয়ারি তারিখে কিশোরগঞ্জের
মিটামইন উপজেলার কামালপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ
করেন। তিনি নিকলী জিঃ মিঃ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে
মেট্রিকুলেশন পাশ করেন।
কিশোরগঞ্জ সরকারি
গুরুদয়াল কলেজ থেকে এইচএসসি ও বিএ পাশ
করেন। সরকারী গুরুদয়াল কলেজের ভিপি
হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। পেশায় তিনি একজন
এডভোকেট।
কিশোরগঞ্জ জজ কোর্টে
ওকালতি করেছেন। কিশোরগঞ্জ বার
অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ছিলেন বেশ
কয়েকবার।
দাম্পত্য জীবনে তিনি স্ত্রী মোছাঃ রশীদা
হামিদের সাথে সংসারধর্ম পালন করছেন।
রশীদা
হামিদ কিশোরগঞ্জ জেলা মহিলা আওয়ামী
লীগের নেত্রী এবং তিন ছেলে ও এক কন্যা
সন্তানের জনক।
রাজনীতি সম্পাদনা
ছাত্রজীবন থেকেই তিনি রাজনীতির সাথে জড়িত
আছেন।
তিনি জীবনের বেশিরভাগ সময়
কাটিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের
রাজনীতিবিদ হিসাবে।
কিশোরগঞ্জ-৪ আসন
থেকে নির্বাচিত এমপি এবং ১০টি সংসদ নির্বাচনের
মধ্যে ৭ বার একই আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হন।
১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে
জাতীয় সংসদে তিনি ডেপুটি স্পিকারের ভূমিকায়
অবতীর্ণ হয়েছিলেন।
২০০১ সালের জাতীয়
সংসদে তিনি বিরোধী দলীয় উপনেতা ছিলেন।
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের বর্তমান সংসদ সদস্য
হিসেবে সংসদের স্পিকাররূপে নিযুক্ত হন ২৫
জানুয়ারি, ২০০৯ তারিখে।
২০তম রাষ্ট্রপতি সম্পাদনা
কোনরূপ প্রতিদ্বন্দ্ব্বিতা ছাড়াই আব্দুল হামিদ
বাংলাদেশের ২০তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত হন।
২৯ এপ্রিল, ২০১৩ তারিখে অণুষ্ঠিতব্য রাষ্ট্রপতি
নির্বাচনে ক্ষমতাসীন বাংলাদেশ আওয়ামী
লীগের প্রার্থীরূপে মনোনয়নপত্র দাখিল
করেন ২১ এপ্রিল তারিখে।
অতঃপর এ নির্বাচনে
অন্য কোন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল না করায়
ও প্রয়োজনীয় যাচাই-বাছাইপূর্বক বাংলাদেশ নির্বাচন
কমিশনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী
রাকিবউদ্দীন আহমদ ২০ এপ্রিল তারিখে তাঁকে
দেশের রাষ্ট্রপতিরূপে ঘোষণা দেন।
[৪]
এরফলে তিনি জাতীয় সংসদের ইতিহাসে দ্বিতীয়
স্পিকার হিসেবে দেশের তৃতীয় অবস্থান
থেকে প্রথম অবস্থানে উন্নীত হলেন ও তাঁর
স্পিকার পদটি শূন্য হয়ে যায়। তাঁর পূর্বে সাবেক
রাষ্ট্রপতি আবদুর রহমান বিশ্বাস ১৯৯১ সালের ৫ম
জাতীয় সংসদের স্পিকার থাকাকালীন রাষ্ট্রপতি
হয়েছিলেন।
[৫] নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি ২৪ এপ্রিল,
২০১৩ তারিখে ভারপ্রাপ্ত স্পিকার শওকত আলী’র কাছ
থেকে শপথ গ্রহণের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি
কার্যালয়ের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন।
আরো জানে ভিজিস করোন
নিচে ক্লিক করে
https://pkasadul.blogspot.com/2018/04/blog-post_24.html
আরো জানতে........
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন