বিভিন্ন হস্তখেপের কারণে নিয়োগ দেওয়া সম্ভব হয়নি তাই এবার সব মিলিয়ে প্রায় প্রাইমারি স্কুলে ১৮ শিক্ষক নিয়োগ হচ্ছে
ছয় বছর পর।
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৮ হাজার সহকারী
শিক্ষক নিয়োগ চলবে আগামি ২০ এপ্রিল
থেকে।
কয়েক ধাপে এ নিয়োগ হবে।
দীর্ঘদিন ধরে বিদ্যালয়গুলো শিক্ষক সংকটে থাকার
পর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এ উদ্যোগ
নিয়েছে।
মন্ত্রণালয় বলছে আইনি জটিলতার
কারণে শিক্ষক নিয়োগ দিতে পারে নি তারা।
লক্ষ্মীপুরের মহাদেবপুর সরকারী প্রাথমিক
বিদ্যালয়। এ বিদ্যালয়ে ৫জন শিক্ষক থাকার কথা
থাকলেও প্রধান শিক্ষকসহ আছে মাত্র দুইজন।
জিপিতে জানা গেছে
বতর্মানে দুই শতাধিক শিক্ষার্থী এখানে।
বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বলছে কয়েক দফা শিক্ষক
নিয়োগের জন্য বললেও কোন পদক্ষেপ
নেয়া হয় নি।
একই অবস্থা দেশের ৬৫ হাজার প্রাথমিক
বিদ্যালয়ের।
সহকারী শিক্ষকের দুই লাখ ২৭ হাজার
২৯৬টি পদের মধ্যে ২৫ হাজার ২৯৫টি পদ শূন্য।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে আইনী
জটিলতায় ছয় বছর শিক্ষক নিয়োগ বন্ধ থাকায় এ
অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
চলতি মাস থেকে কয়েক
ধাপে ১৮ হাজার পদে শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হচ্ছে।
এদিকে প্রধান শিক্ষকের পদ খালি আছে প্রায় ৭
হাজার।
এ পদগুলো বিসিএসের মাধ্যমে পূরণ করা
হচ্ছে।
এই শিক্ষক নিয়োগ শেষ হলে প্রাথমিকের শিক্ষা
কার্যক্রমে আরো গতি পাবে বলে মনে করছে
সংশ্লিষ্টরা।
ছয় বছর পর।
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৮ হাজার সহকারী
শিক্ষক নিয়োগ চলবে আগামি ২০ এপ্রিল
থেকে।
কয়েক ধাপে এ নিয়োগ হবে।
দীর্ঘদিন ধরে বিদ্যালয়গুলো শিক্ষক সংকটে থাকার
পর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এ উদ্যোগ
নিয়েছে।
মন্ত্রণালয় বলছে আইনি জটিলতার
কারণে শিক্ষক নিয়োগ দিতে পারে নি তারা।
লক্ষ্মীপুরের মহাদেবপুর সরকারী প্রাথমিক
বিদ্যালয়। এ বিদ্যালয়ে ৫জন শিক্ষক থাকার কথা
থাকলেও প্রধান শিক্ষকসহ আছে মাত্র দুইজন।
জিপিতে জানা গেছে
বতর্মানে দুই শতাধিক শিক্ষার্থী এখানে।
বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বলছে কয়েক দফা শিক্ষক
নিয়োগের জন্য বললেও কোন পদক্ষেপ
নেয়া হয় নি।
একই অবস্থা দেশের ৬৫ হাজার প্রাথমিক
বিদ্যালয়ের।
সহকারী শিক্ষকের দুই লাখ ২৭ হাজার
২৯৬টি পদের মধ্যে ২৫ হাজার ২৯৫টি পদ শূন্য।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে আইনী
জটিলতায় ছয় বছর শিক্ষক নিয়োগ বন্ধ থাকায় এ
অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
চলতি মাস থেকে কয়েক
ধাপে ১৮ হাজার পদে শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হচ্ছে।
এদিকে প্রধান শিক্ষকের পদ খালি আছে প্রায় ৭
হাজার।
এ পদগুলো বিসিএসের মাধ্যমে পূরণ করা
হচ্ছে।
এই শিক্ষক নিয়োগ শেষ হলে প্রাথমিকের শিক্ষা
কার্যক্রমে আরো গতি পাবে বলে মনে করছে
সংশ্লিষ্টরা।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন